হাবিল উদ্দিন,বাঘা,রাজশাহীঃ রাজশাহীর বাঘা উপজেলার ৩নং পাকুড়িয়া ইউনিয়নের অন্তর্গত পদ্মা নদীর বাম তীরে ঈদ আড্ডায় জনতার ভীড়ে মুখরিত নতুন নির্মিত পদ্মা পাড় এলাকা গুলো।মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর অগ্রধিকার ভিত্তিতে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম এমপি’র প্রচেষ্টায় পদ্মা নদীর বাম তীরের স্থাপনাসমূহ ভাঙন হতে রক্ষার জন্য ৭২২ কোটি ২৪ লাখ টাকার প্রকল্প অনুমোদন হয়। প্রকল্প অনুমোদনের পর বাঘা উপজেলার মীরগঞ্জ ও গোকুলপুর এবং চারঘাট উপজেলার ইউসুফপুর ও রাওথা এলাকায় ৪.৩ কিলোমিটার নদীতীর প্রতিরক্ষা কাজ, বাঘা উপজেলার আলাইপুর এলাকায় এক কিলোমিটার বিকল্প বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ নির্মাণ, ৮০০ মিটার নদীতীর প্রতিরক্ষা কাজ পুনর্বাসন, আলাইপুর থেকে চকরাজাপুর পর্যন্ত ১২.১ কিলোমিটার পদ্মা নদীর ড্রেজিং কাজ করা হবে।নদীর তীর প্রতিরক্ষার ও বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ নির্মাণ কিছু অংশ সম্পন্ন হওয়ায় ভ্রমণ পিপাসু জনতার ঢল নেমেছে এসব এলাকায়।
ঈদের ৫ম দিন (১৪ জুলাই)বৃহষ্প্রতিবার বিকালে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় উপজেলার পাকুড়িয়া ইউনিয়নের আবু তাহেরের ঘাট ও আলাইপুর হাজামপাড়ায় রঙ্গিন সাজে সজ্জিত নৌকার মেলা। শত শত ডিজে নৌকা নিয়ে যুবক ছেলেদের একই সাঁজে পরিধানকৃত আড্ডা। কেউ বা পরিবারসহ পদ্মা পাড়ের হিমেল হাওয়ার স্পর্শ নিতে আসা,কেউ বা বন্ধু বান্ধবিদের সাথে নিয়ে অথবা বাচ্চাদের নিয়ে ঘুরতে আসায় মুখরিত হয়েছে।দীর্ঘদিন করোনা ভাইরাসে কারণে বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্র গুলোতে যেতে না পারায় পদ্মা নদীর পাড়ে বেশি লোকজনের সমাগম হয়েছে। আনন্দে আনন্দে পুর্ণতা পেয়েছে ভ্রমণপিপাসুদের।
ঈদের দিন থেকে শুরু করে ঈদের পঞ্চম দিনেও সৌন্দর্য পিপাসু দর্শনার্থীদের উপচে পড়া ভিড় সৃষ্টি হয়েছে ওই এলাকায়। বর্ষা মৌসুমে এ এলাকার মনোরম পরিবেশে আকৃষ্ট হয়ে দর্শনার্থীরা আনন্দে উল্লাসিত হয়েছে।
ভ্রমনপিপাসু মেঘনা ইন্সুরেন্স বাঘা শাখার ক্যাশিয়ার অসিত কুমার সরকার বলেন, সারা বছর কাজের ব্যস্ততার মধ্যে থাকি। ছুটি পেলেই বাড়িতে এসে একটু প্রাণ ভরে নিঃশ্বাস নিতে পরিবার-পরিজন নিয়ে নতুন পদ্মা পাড় এলাকায় ছুটে আসি। অন্যান্য বছরের তুলনায় এবার দর্শনার্থীদের প্রচুর ভিড় বেড়েছে। কোথাও একটু স্বস্তিতে বসে বা দাড়িয়ে কিছু খাওয়ার বা বিশ্রাম নেয়ার কোন উপায় নেই। নেই টয়লেটের ব্যবস্থা। এ বিষয়গুলো প্রশাসনকে ভেবে দেখার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি।
সরেজমিন আলাপকালে পাকুড়িয়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের যুগ্ন আহবায়ক সামিউল আলম নয়ন সরকার বলেন,মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আলহাজ্ব শাহরিয়ার আলম এমপি'র ঐকান্তিক প্রচেষ্টা আমাদের প্রাণের দাবি নদীর তীর প্রতিরক্ষা ও বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ নির্মাণের কাজ ইতিমধ্যে শুরু হয়ে কিছু জায়গায় শেষের পথে।তারই ফলপ্রসূতে বাঘা উপজেলায় বিশেষ কোন বিনোদন স্পট না থাকায় ভ্রমন ও সৌন্দর্য পিপাসু দর্শনার্থীরা প্রাকৃতিক সৌন্দর্য়ে ভরপুর এই এলাকায় প্রতিনিয়তই ভিড় করেন। ঈদ বা অন্য যে কোন বিশেষ সময়ে এ ভীড় বেড়ে যায় কয়েকগুণ। তখন মানুষের তিল ধারনের কোন জায়গা থাকে না।সেই অর্থে পদ্মা পাড় এলাকাটি বিনোদন কেন্দ্র গড়ে ওঠার নতুন সম্ভাবনাময়। আমরা সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগে এখানে বৃহৎ আকারে পর্যটন এলাকা গড়ে তোলার দাবি জানাই।
ভ্রমনপিপাসু মেঘনা ইন্সুরেন্স বাঘা শাখার ক্যাশিয়ার অসিত কুমার সরকার বলেন, সারা বছর কাজের ব্যস্ততার মধ্যে থাকি। ছুটি পেলেই বাড়িতে এসে একটু প্রাণ ভরে নিঃশ্বাস নিতে পরিবার-পরিজন নিয়ে নতুন পদ্মা পাড় এলাকায় ছুটে আসি। অন্যান্য বছরের তুলনায় এবার দর্শনার্থীদের প্রচুর ভিড় বেড়েছে। কোথাও একটু স্বস্তিতে বসে বা দাড়িয়ে কিছু খাওয়ার বা বিশ্রাম নেয়ার কোন উপায় নেই। নেই টয়লেটের ব্যবস্থা। এ বিষয়গুলো প্রশাসনকে ভেবে দেখার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি।
সরেজমিন আলাপকালে পাকুড়িয়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের যুগ্ন আহবায়ক সামিউল আলম নয়ন সরকার বলেন,মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আলহাজ্ব শাহরিয়ার আলম এমপি'র ঐকান্তিক প্রচেষ্টা আমাদের প্রাণের দাবি নদীর তীর প্রতিরক্ষা ও বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ নির্মাণের কাজ ইতিমধ্যে শুরু হয়ে কিছু জায়গায় শেষের পথে।তারই ফলপ্রসূতে বাঘা উপজেলায় বিশেষ কোন বিনোদন স্পট না থাকায় ভ্রমন ও সৌন্দর্য পিপাসু দর্শনার্থীরা প্রাকৃতিক সৌন্দর্য়ে ভরপুর এই এলাকায় প্রতিনিয়তই ভিড় করেন। ঈদ বা অন্য যে কোন বিশেষ সময়ে এ ভীড় বেড়ে যায় কয়েকগুণ। তখন মানুষের তিল ধারনের কোন জায়গা থাকে না।সেই অর্থে পদ্মা পাড় এলাকাটি বিনোদন কেন্দ্র গড়ে ওঠার নতুন সম্ভাবনাময়। আমরা সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগে এখানে বৃহৎ আকারে পর্যটন এলাকা গড়ে তোলার দাবি জানাই।
Tags
ফিচার
